প্রকাশিত: ৬:৩৩ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ২৯, ২০২৪
ডেস্ক নিউজ:- স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে কোটায় সংস্কার করা হয়েছে। এতদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার যে নিয়ম ছিল, তা সংস্কার করে নাতি-নাতনিদের কোটা বাদ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা না থাকলে সেসব কোটা মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হবে। এর ফলে আগামী বছর থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটায় আবেদন ও ভর্তি হতে পারবে না। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হলে কোটা পাবে।
গতকাল সোমবার মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে জারি করা ভর্তি নীতিমালায় এ সংশোধনী আনা হয়েছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীন দফতর-সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ১০ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ২ শতাংশ, অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর যমজ ও সহদোর ভাই-বোন ৫ শতাংশ কোটায় সংরক্ষিত আসনে ভর্তির সুযোগ পাবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখা-২-এর শিক্ষা অফিসার জি. এম. মোস্তাফিজুর বলেন, প্রাথমিকে সাধারণত ৬ থেকে ১৩ বছরের শিক্ষার্থীরা ভর্তি হয়। এবার ভর্তির ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা থাকছে না। তবে তাদের পুত্র-কন্যার কোটা থাকবে। যদিও এ ক্ষেত্রে এমন বয়সী সন্তান খুবই কম।
মোস্তাফিজুর আরও বলেন, এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। যদি শুধু পুত্র-কন্যার ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ কোটা ফাঁকা থাকে, তাহলে মেধাতালিকা অনুযায়ী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ মিলবে।
Published From
Positive International Inc,
73-16, Roosevelt Ave Floor 2, Jackson Heights, New York 11372.
Email : voiceofkulaura2@gmail.com
Chief Editor : Shafiq Chowdhury
Editor : Abdul Quayyum
Managing Editor : Nurul Islam Emon
Design and developed by positiveit.us