কুলাউড়ায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ১০দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। সাংবাদিকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

প্রকাশিত: ১:২৬ অপরাহ্ণ, মার্চ ১৮, ২০২২

কুলাউড়ায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ১০দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। সাংবাদিকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
booked.net

বিশেষ প্রতিনিধিঃ- কুলাউড়ায় ১০দিন ব্যাপী বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও আবাসস্থল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বন্যপ্রাণী আবাসস্থল ও বনভূমি ব্যবস্থাপনা শীর্ষক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। গত ১৬ মার্চ বুধবার কুুলাউড়া হর্টিকালচার সেন্টার নার্সারী তত্ত্বাবধায়কের সেমিনার হলে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। প্রশিক্ষণের আয়োজন করে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ সিলেট (সদর দপ্তর-মৌলভীবাজার)। এতে বন বিভাগ,বন প্রহরী, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে স্বেচ্ছাসেবী সদস্য, শিক্ষক, সাংবাদিক, স্থানীয় জন প্রতিনিধিসহ ৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।

এদিকে অভিযোগ উঠেছে, ওই একই বিষয়ে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য বনবিভাগের এক কর্মকর্তা সম্প্রতি কুলাউড়া, বড়লেখা ও জুড়ী এলাকায় কর্মরত সাংবাদিকদের একটি তালিকা প্রস্তুত করেন। ওই প্রশিক্ষণের বিষয়টিও সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকদের অবগত করা হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে ওই তালিকা থেকে পছন্দের ব্যক্তি রেখে বাকীদের বাদ দেওয়া হয়। এতে করে এই তিন উপজেলায় সাংবাদিকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ একে দায়সারা প্রশিক্ষণ বলেও অভিহিত করেছেন। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) রাত ১০টায় মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে সিলেট বিভাগীয় বনকর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, “আমি কুলাউড়ার সাংবাদিক আজিজুল ইসলাম ও মিন্টু দেশোয়ারাকেই চিনি। কারণ বিভিন্ন সময় আমাদের ডিপার্টমেন্টের নিউজগুলো তারাই কাভার দেন। সাংবাদিকদের নামের তালিকা প্রস্তুত করতে তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। হাতে সময় কম থাকায় তাদের দেওয়া তালিকা আর যাচাই-বাচাই করা সম্ভব হয়নি। এটা আসলেও একটা মিস্ট্রেক।” তবে তিনি আগেও সাংবাদিকদের নামের একটি তালিকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন।

Ad